আটলান্টায় দু দিনব্যাপী অস্থায়ী দূতাবাস কার্যক্রম

আটলান্টা থেকে এস আলম: জর্জিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাসপোর্ট ভিসা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম সমাধানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন অব জর্জিয়ার সার্বিক আয়োজনে ৫ এবং ৬ মে আটলান্টায় দু’দিনের কর্মসূচি সমাপ্ত হয়। শহরের বিউফোর্ড হাইওয়ে সংলগ্ন বেঙ্গল গ্রোসারি এবং হালাল স্টোরের নিচতলায় ওয়াশিংটনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস কর্মকর্তাদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত ভ্রাম্যমাণ দূতাবাস কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত ছিল, আমেরিকান পাসপোর্টে নো-ভিসা রিকোয়ার্ডশীল, বাংলাদেশি পাসপোর্ট নরায়ন, দ্বৈত নাগরিকত্ব পাসপোর্ট ইস্যু পদ্ধতি, এটেনটেশন, পাওয়ার অব এটর্নি ইত্যাদি বিষয়। এসব ক্ষেত্রে সকল বিষয় ৫ শতাধিক বাংলাদেশিকে সেবা প্রদান করা হয়। অস্থায়ী দূতাবাস কর্মসূচিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেন মোহাম্মদ আশফাকুল নোমান, ফাস্ট সেক্রেটারি (পাসপোর্ট ও ভিসা) এবং তার সফর সঙ্গী ছিলেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন, কাউন্সিলর, মোস্তফিজুর রহমান, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এবং আকরাম হোসেন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা। ভ্রাম্যমাণ দূতাবাস কর্মসূচির আয়োজক সংগঠন বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন অব জর্জিয়ার সভাপতি ডা. মুহাম্মদ আলী মানিক, সাধারণ সম্পাদক অসীম সাহা, অন্যান্য কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা শাকিরা আলী কচি, দেবযানী সাহা, খন্দকার আবদুল হক, অভিষেক শ্যাম, শফিকুল হামিদ কামাল, অজয় রায়, মো. কামরুজ্জামান সার্বক্ষণিকভাবে সহযোগিতা করছেন।

এছাড়া সকল ব্যাপারে সহযোগিতা করেছেন খন্দকার আসাদ, ডিউক খান, আলী হোসেন, এনামুল হক, হাসান চৌধুরী সোহেল, আবু তালুকদার, তুলী পাল, ফিরোজ, রেবেকা ইসলাম, বোরহান উদ্দিন, ফিরোজ খান এবং হান্নান চৌধুরী, সফররত ৪ সদস্যের দূতাবাস কর্মকর্তা দল, অক্লান্ত পরিশ্রম করে এসব কার্য সম্পাদন করেন। দলনেতা ফাস্ট সেক্রেটারি সাপ্তাহিক ঠিকানা প্রতিনিধিকে বলেন, কর্তব্য পালনকালে আমরা বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন অব জর্জিয়ার কর্মকর্তা এবং স্থানীয় অন্যান্য সমাজ সংগঠকদের পূর্ণ সহযোগিতা পেয়েছি এবং সুষ্ঠুভাবে সকল কাজ সম্পন্ন করতে পেরেছি। তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান। কর্মসূচির সকল কাজ সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হওয়ায় আয়োজক সংগঠন সভাপতি ড. মুহাম্মদ আলী মানিক সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।