ইমিগ্র্যান্ট এলডার হোমকেয়ার

নিউইয়র্ক : ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের ইফতারে অংশগ্রহণকারীরা।

ঠিকানা রিপোর্ট : নিউইয়র্কের অতি পরিচিত ও স্বনামধন্য হোম কেয়ার প্রতিষ্ঠান ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ার এলএলসির অফিস স্টাফ এবং নিউইয়র্কের বাংলা মিডিয়ার সম্পাদক, সাংবাদিকদের নিয়ে ইফতার মাহফিল সম্পন্ন হয়েছে। গত ৭ এপ্রিল শুক্রবার বাংলাদেশি অধ্যুষিত জ্যাকসন হাইটসের একটি রেস্টুরেন্টে এ ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
ইফতার মাহফিলে স্বাগত বক্তব্য দেন ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের প্রেসিডেন্ট এবং সিইও গিয়াস আহমেদ। মোনাজাত পরিচালনা করেন জ্যাকসন হাইটস ইসলামিক সেন্টারের ইমাম মোহাম্মদ আবদুস সাদেক। মোনাজাতে ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ারের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা ও মুসলিম উম্মার জন্য বিশেষভাবে দোয়া করা হয়।
মাহফিলে গিয়াস আহমেদ বলেন, আজ আমরা আমাদের অফিসের সর্বস্তরের স্টাফ, অফিস সংশ্লিষ্ট স্টাফ এবং শুধুমাত্র নিউইয়র্কে কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদক ও সাংবাদিকদের নিয়ে ইফতার আয়োজন করেছি। তিনি বলেন, ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ার এলএলসি নিউইয়র্কের স্বনামধন্য ও সুপরিচিত হোম কেয়ার প্রতিষ্ঠান। আমরা বাংলাদেশীসহ বিভিন্ন দেশের প্রবাসীদের সুনামের সঙ্গে হোম কেয়ার সেবা দিয়ে আসছি। আমরা সেবা গ্রহীতাদের যে কোনে ধরনের অভিযোগ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দ্রুততার সঙ্গে সমাধান করে থাকি। এছাড়া নিউইয়র্কে আমরা সর্বোচ্চ সেবা এবং সর্বোচ্চ পেমেন্টেও করে থাকি।
গিয়াস আহমেদ বলেন, আমাদের জ্যাকসন হাইটসের কর্পোরেট অফিস ছাড়াও জ্যামাইকা, ব্রঙ্কস, ওজন পার্ক, লং আইল্যান্ড এবং বাফেলোতে অফিস রয়েছে। এসব অফিসেও আমরা সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সঙ্গে সেবা নিশ্চিত করে থাকি।
ইফতার মাহফিলে সম্পাদক এবং সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাপ্তাহিক পরিচয় সম্পাদক নাজমুল আহসান, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান, সাপ্তাহিক প্রবাস সম্পাদক মোহাম্মদ সাইদ, সাপ্তাহিক নবযুগ সম্পাদক শাহাব উদ্দিন সাগর, নিউইয়র্ক কাগজ-এর কন্টিবিউটিং এডিটর মনোয়ারুল ইসলাম, সাপ্তাহিক প্রথম আলো’র চিফ রিপোর্টার মনজুরুল হক, বিডিইয়র্ক সম্পাদক শাহ ফারুক প্রমুখ।
অপরদিকে ইমিগ্র্যান্ট এল্ডার হোম কেয়ার এলএলসির ভাইস প্রেসিডেন্ট শামসুন নাহার নিম্মি, ম্যানেজার আফতাব, সহকারী রাজিন, জেনি, সোমাইয়া, ইশরাত ছাড়াও রিয়াজ, আল আমিন, শাহাদত হোসেন রাজুসহ অফিস এবং অফিস সংশ্লিষ্ট প্রায় সবাই উপস্থিত ছিলেন।