ঠিকানা রিপোর্ট : তেতো হলেও প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল প্রপার্টি থাকায় খাদ্য হিসেবে করলার জনপ্রিয়তা মোটেও কমেনি। নিয়মিত করলা খেলে রক্ত পরিশুদ্ধ থাকে। সকালে শয্যাত্যাগের পর খালিপেটে এক গ্লাস করলার রস খেলে তা শরীর থেকে সব টক্সিন বের করতে সাহায্য করবে। ফলে ত্বক আর চুল হয়ে উঠবে ঝকঝকে উজ্জ্বল। বলিরেখা পড়ার আশঙ্কা দূর হবে এবং দীর্ঘদিন তারুণ্য ধরে রাখা যাবে। করলায় থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি এবং জিঙ্ক । এ সকল উপাদান চুলকে শক্তিশালী ও মসৃণ রাখে, খুশকি কমে যায়, চুলের ডগা ফাটে না। লেবুর সাথে করলার রস মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করলে বাড়তি উপকারিতা পাওয়া যায়। ব্রণ এবং চুলকানি উপশমেও করলা কাজ করে।
ডায়াবেটিস রোগীরা প্রত্যহ করলা খেলে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। সেদ্ধ বা কম তেলে রান্না করে করলা খেলে ওজন কমানোসহ অন্যান্য উপকারিতা পাওয়া যায়।