
ঠিকানা রিপোর্ট : গাইবান্ধা সোসাইটি অব ইউএসএ ইন্কের পিকনিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ইন্্কের বার্ষিক বনভোজন ও মিলনমেলা ২১ আগস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বেলমন্ট লেক স্টেট পার্কের ম্যাপল প্যাভিলিয়নে সবাই মিলিত হন। অতিথিদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি সফল হয়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা মনোরম পরিবেশে সিটি থেকে বাইরে গিয়ে সবাই যেন নগরজীবনের ব্যস্ততাকে দূরে রেখে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস নেন। সুন্দর ও সফল একটি পিকনিক উপহার দেওয়ার জন্য অতিথিরা আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।
জ্যামাইকা হিলসাইড অ্যাভিনিউর সাগর রেস্টুরেন্টের সামনে থেকে ওইদিন সকাল সাড়ে আটটায় পিকনিকের বাস ছেড়ে যায়। বনভোজনে ছিল রকমারি সব খাবার, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন আয়োজন। ছোট ও বড়দের জন্য বিভিন্ন খেলার আয়োজন করা হয়। পরে বিজয়ীদের পুরস্কার দেওয়া হয়। পিকনিকের বিশেষ আকর্ষণ ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফল ড্র। প্রবাসী শিল্পীরা সংগীত পরিবেশন করেন। র্যাফল ড্রতে ছিল বিভিন্ন পুরস্কার। এর মধ্যে প্রথম পুরস্কার ছিল সোনার চেইন, দ্বিতীয় পুরস্কার ল্যাপটপ, তৃতীয় পুরস্কার মোবাইল ফোনসহ ১৫টি আকর্ষণীয় পুরস্কার।
অনুষ্ঠানে প্রধান সমন্বয়কারীর দায়িত্ব পালন করেন আব্দুস সালাম, সমন্বয়কারী ছিলেন মো. শমসের আলী, মো. জাহিদুল ইসলাম (জেমস), মো. তাজুল ইসলাম। সদস্যসচিবের দায়িত্ব পালন করেন মো. শরিফুল ইসলাম, যুগ্ম সদস্য সচিব মোহর উদ্দিন খান, ইসমাইল হোসেন স্বপন, আহ্বায়ক ছিলেন মোজাফফর হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. নার্গিস রহমান ও মোস্তফা কামাল।
অনুষ্ঠানে ফাউন্ডেশনের সভাপতি ডা. মোহম্মদ আব্দুল লতিফ, প্রধান উপদেষ্টা ডা. চৌধুরী সারোয়ারুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মো. শফিউল আলম অতিথিদের স্বাগত জানান ও অংশ নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন নাসির আলী খান পল, ডা. চৌধুরী মঞ্জুরুল হাসান এমডি। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ডা. মাসুদুল হাসান, মফিজ আহমেদ, মো. নুরুজ্জামান মন্ডল (ফানসু), হাসানুজ্জামান হাসান, হোসনে আরা বেগম, মো. মোস্তাক আহমেদ, মো. দাবিরুল ইসলাম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. জহিরুল ইসলাম (টুকু), ডা. রুহুল কুদ্দুস, ডা. সাইদ ইকবাল কবীর, ইঞ্জিনিয়ার এইচ এম শহীদ, সাঈদ এম রহমান (লাবু), মো. আল জুবায়ের, মো. মনিরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান, মোতাহার হোসেন, মো. মঞ্জুরুল আলম (রবিন), মনিরুল ইসলাম (বাচ্চু), মো. মজিব উদ্দিন জেন্টু। সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন মোহাম্মদ রাকিবুজ্জামান খান (তনু), মাসুদুল হক রুবেল, মো. আব্দুল মজিদ আকন্দ, গোলাম রব্বানী, মো. ই কবির, মো. শাহজাহান সরকার, সুরাইয়া বি মনিরা, মো. মসিতুল্লাহ, রোকসানা বেগম, আবুল কালাম আজাদ, এএইচএম কামাল (মিল্টন), স্বাগতম চৌধুরী, মো. আশরাফুল ইসলাম, মো. জাহাঙ্গীর আলম ও মো. এলাহী বক্স তালুকদার।
সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন জেলা প্রতিনিধিবৃন্দ মো. আক্কাস আলী, গোলাম মোস্তফা সংগ্রাম, মো. রাজু আহমেদ (জাদু), মো. আতাউর রহমান লিটন, মো. আব্দুর রশীদ, হারুন অর রশীদ, রাজীব আহসান চৌধুরী, গৌতম কুমার সাহা, মো. মাহবুব হোসেন, মো. এস রহমান, মো. আনসার আলী, মো. আনিসুর রহমান তালুকদার, মো. রাজা বিন হায়াৎ ও মো. আসিরুদ্দীন প্রামানিক।