ঠিকানা রিপোর্ট : ডলারের দাম ক্রমশই বাড়ছিল। বাংলাদেশে সব ব্যাংকে একই দামে ডলার বিক্রি করতে হবে এমন দাম নির্ধারণ করে দেওয়ায় এখন সেই দামে বিভিন্ন ব্যাংক ডলার বিক্রি করছে। এখন প্রবাসীদের মধ্যে যারা নিউইয়র্ক থেকে ডলার পাঠাচ্ছেন, তারা রেট পাচ্ছেন ১০৮ ডলার। সেই সাথে তারা দেশে প্রণোদনাও পাচ্ছেন। প্রণোদনার হার শতকরা আড়াই শতাংশ। এর আগে ডলারের দাম ১১৬ ডলার পর্যন্ত এক ডলারের বিপরীতে দেওয়া হয়েছে। ফলে বিভিন্ন এক্সচেঞ্জগুলো এই দামে দিতে পারলেও সোনালী এক্সচেঞ্জ সেই দামে দিতে পারছিল না। এ কারণে তাদের ওখান থেকে মানুষ ডলার কম পাঠাচ্ছিল।
ফলে কিছুদিন তাদের ব্যবসায় নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করে। এখন সেটি তারা কাটিয়ে উঠছে। পাশাপাশি তারা ডলারের দাম অন্য এক্সচেঞ্জগুলোর মতো করেই ১০৮ ডলার করে দিচ্ছে। এখন আবার প্রাণ ফিরে পেয়েছে সোনালী এক্সচেঞ্জ। এদিকে ডলারের দাম আরো কমতে পারে দেশে, এমনই তথ্য জানতে পেরেছে বিভিন্ন ব্যাংক। কারণ ডলারের দাম অনেক বেশি হওয়ার কারণে টাকার মান কমে যাওয়ায় সরকার চেষ্টা করছে টাকার মান ধরে রাখার। এ কারণে ডলারের দাম আরো কমবে। এ ব্যাপারে সোনালী এক্সচেঞ্জের সিইও বলেন, ডলারের দাম এখন এক ডলারের বিপরীতে ১০৮ টাকা আছে। এটি আরো কমবে বলে ঢাকা থেকে আমাদেরকে জানানো হয়েছে। ডলারের দাম কমলে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীরা একটু কম পাবেন। কিন্তু এটি সার্বিকভাবে দেশের জন্য ভালো হবে। সবাইকে দেশের চিন্তাটি করতে হবে।