বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আজাদকে সংবর্ধনা

ঠিকানা রিপোর্ট : বিএনপির কেন্দ্রীয় পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সম্পাদক ফরহাদ হোসেন আজাদকে সংবর্ধনা দিয়েছে নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশন। সংবর্ধনার জবাবে ফরহাদ হোসেন বলেন, হাসিনা সরকারের পতন সময়ের ব্যাপার মাত্র। তারেক রহমানই হবেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে পালানোর সময় পাবে না।
গত ১৯ জুন সোমবার রাতে জ্যাকসন হাইটসের একটি পার্টি সেন্টারে এ সংবর্ধনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের সভাপতি রাফায়েল তালুকদার। যৌথভাবে সভাটি পরিচালনা করেন আবুল কাশেম, আশরাফুজ্জামান ও মহব্বত আকন্দ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস আহমেদ, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম ভূঁইয়া, যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসেফ বারী, বিএনপি নেতা পারভেজ সাজ্জাদ, যুবদল নেতা জাকির এইচ চৌধুরী, মাওলানা অলিউল্লাহ আতিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মশিউর রহমান, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, সাইফুর খান হারুন, ইলিয়াস হোসেন, ফারুক চৌধুরী, জাহাঙ্গীর সোহরাওয়ার্দি, গোলাম হোসেন, মিজানুর রহমান, সৈয়দা মাহমুদা শিরীন, রুহুল সরকার, মনির হোসেন, রুবেল হাসান, এলান চৌধুরী, দিদার চৌধুরী, রিয়াজ মাহমুদ, মিয়া আলম পাখি, বাদল মির্জা, রুহমুল ইসলাম প্রিন্স ও ফয়েজ চৌধুরী।
নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির মতবিনিময় সভা: ‘গুম-খুন-মামলা-হামলার ভয় নেই প্রবাসে, তাই বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচি বাস্তবায়নে আমেরিকা প্রবাসীদের সরব থাকা অত্যন্ত জরুরি’-এমন অভিমত পোষণ করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ হোসেন আজাদ।
গত ১৭ জুন শুক্রবার রাতে নিউইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটসে একটি পার্টি হলে নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির এক মতবিনিময় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরহাদ হোসেন আজাদ আরো বলেন, হোয়াইট হাউজ, স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং কংগ্রেসের পাশাপাশি জাতিসংঘেও দেন-দরবার বাড়াতে হবে কেয়ারটেকার সরকারের দাবি আদায়ে।
নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির আহবায়ক মাওলানা অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান সভাপতিত্ব করেন এবং সদস্য-সচিব সাইদুর রহমান সাঈদ ও যুগ্ম সদস্য সচিব রিয়াজ মাহমুদ সঞ্চালনা করেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য এবং মূলধারার রাজনীতিক গিয়াস আহমেদ।
গিয়াস বলেন, ইতিমধ্যেই প্রবাসীরা রাজপথে সরব হওয়ার পাশাপাশি কূটনৈতিক পর্যায়েও সক্রিয় রয়েছি। জাতিসংঘের সামনে এবং হোয়াইট হাউজ, কংগ্রেস ও স্টেট ডিপার্টমেন্টে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। যার সুফল আসতে শুরু করেছে। এতে আরো বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আরেক নির্বাহী সদস্য রফিকুল ইসলাম দুলাল, নির্বাহী সদস্য রিটা রহমান, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম, সাবেক মহিলা সম্পাদিকা সৈয়দা মাহমুদা শিরিন, সাবেক ছাত্র নেতা মার্শাল মোরাদ, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিকদলের সভাপতি জাহাংগীর এম আলম, যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের সাবেক সভাপতি জাকির এইচ চৌধুরী প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরো ছিলেন নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, নাসিম আহমেদ, দেওয়ান কাউসার, আশরাফ হোসেন, যুগ্ম আহবায়ক আনিসুর রহমান, ষ্টেট বিএনপির সদস্য মোতাহার হোসেন, গোলাম হোসেন, মশিউর রহমান, জিয়াউর রহমান মিলন, তাজুল ইসলাম, মো এরফানুল হক, যুক্তরাষ্ট্র শমিক দলের আবুল কালাম, মো. রিপন, যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের নেতা আবুল কাশেম প্রমুখ।