সোসাইটির নির্বচনে ১ লাখ ৮০ হাজার ডলারের বাজেট

ঠিকানা রিপোর্ট: আগামী ২১ অক্টোবর বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচন। এই নির্বাচনের জন্য ১ লাখ ৮০ হাজার ডলারের বাজেট পাস করা হয়েছে। গত ১৬ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাংলাদেশ সোসাইটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ট্রাস্টি বোর্ড ও কার্যকরি কমিটির এক সভায় এ বাজেট পাশ করা হয়। বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান এম আজিজের সভাপতিত্বে এবং সোসাইটির সভাপতি কামাল আহমেদের পরিচালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এডভোকেট জামাল আহমেদ জনি, কাজী আজহারুল হক মিলন, আজিমুর রহমান বোরহান, আলী ইমাম শিকদার, মফিজুর রহমান, আবুল হাসেম হাসনু, সরাফ সরকার, প্রফেসর দেলোয়ার ও ওয়াসি চৌধুরী, সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিদ্দিকী, সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুর রহিম হাওলাদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ এম কে জামান, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক নাদের এ আইয়ুব, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মনিকা রায়, সাহিত্য সম্পাদক নাসির উদ্দিন, ক্রীড়া সম্পাদক নওশাদ হোসেন, স্কুল ও শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আহসান হাবিব, প্রচার সম্পাদক রিজু মোহাম্মদ, কার্যকরি সদস্য মাইনুদ্দিন মাহবুব, আজাদ বাকির, সাদী মিন্টু, আবুল কাশেম প্রমুখ।
সভায় প্রথমে নির্বাচনের বাজেট পাশ করা হয়। নির্বাচন কমিশন ২ লাখ ২ হাজার ডলারের বাজেট পেশ করেছিলো। ভোটার মেশিন এবং অন্যান্য খরচ কমিয়ে বাজেট চূড়ান্ত করা হয় ১ লাখ ৮০ হাজার ডলারে। তবে যদি অতিরিক্ত অর্থ লাগে তাহলে সোসাইটির কার্যকরি কমিটি তা নির্বাচন কমিশনকে দেবে। এবারের নির্বাচনে ৭০টি ডিজিটাল মেশিন ব্যবহার করা হবে।
অন্য একটি সূত্রে জানা গেছে, যৌথ সভায় নয়ন- আলী প্যানেলের ২ জন সদস্যের প্রার্থিতা খারিজ হওয়ার বিষয়টিও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান উপস্থাপন করেন। সেই সাথে রব- রহুল প্যানেলের সিনিয়র সহ সভাপতি প্রার্থী মহিউদ্দিন দেওয়ানের প্রার্থিতার প্রসঙ্গও উপস্থাপন করা হয়। বলা হয় মহিউদ্দিন নির্বাচন কমিশনের সদস্য ছিলো, তিনি কীভাবে নির্বাচন করেন? মহিউদ্দিন দেওয়ান যে বাংলাদেশ সোসাইটির সংবিধান অনুযায়ীই তার প্রার্থিতা ঘোষণা করেছেন তা যেন ভুলে গেছেন। নয়ন- আলী প্যানেলের ২ জন সদস্য যাতে নির্বাচন করতে পারে, সে জন্য একটি সমঝোতা কমিটি করা হয়েছে আজহারুল হক মিলনকে প্রধান করে। তিনি যদি সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী সকল পক্ষের মতামত নিতে পারেন তাহলে নির্বাচন কমিশনে তা আবারো পেশ করবেন বিবেচনার জন্য। যদিও নির্বাচন কমিশন এই ২ জনের প্রার্থিতা চূড়ান্তভাবে বাতিল করেছিলেন। একটি সূত্র জানায়, সংবিধান রক্ষা করে নির্বাচন করতে হলে এই ২ জনের প্রার্থিতা কোনভাবেই পুনর্বহাল করা যাবে না। নির্বাচন কমিশন মামলার পথও খুলে দেবে না। অন্যদিকে সকল পক্ষ সমঝোতা প্রস্তাবে নাও আসতে পারে। ঐ দুই সদস্যের বিষয়টির কারণেই মহিউদ্দিন দেওয়ানের বিষয়টি উপস্থাপন করা হয়। চেষ্টা করা হয় উদোরপিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর।