ঠিকানা রিপোর্ট: জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট চলচ্চিত্র অভিনেতা হেলাল খান এক ব্যক্তিগত সফরে সপরিবারে নিউইয়র্ক এসেছেন। তিনি গত ১০ মে নিউইয়র্কের জেএফকে আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করেন। এ সময় তাকে ফুল দিয়ে জাসাস যুক্তরাষ্ট্র শাখার নেতৃবৃন্দ অভ্যর্থনা জানান। এই সময় উপস্থিত ছিলেন জাসাস যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি আবু তাহের, সাধারণ সম্পাদক কাউসার আহমেদ, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা দলের আহবায়ক বাবর উদ্দিন, জাসাসের সহ সভাপতি আনোয়ার হোসেন, শেখ হায়দার আলী, শামসুল আলম, ব্রুকলীন বিএনপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর সরোয়ার্দী, নিউইয়র্ক স্টেট ও সিটি বিএনপির সভাপতি মাহফুজুল মাওলা নান্নু, যুব দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এম এ বাতিন, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রদলের সভাপতি মাযহারুল ইসলাম জনি, রুবেল, এরিখ, আওরঙ্গ জেব, আলাউদ্দিন ফারুক প্রমুখ।
জাসাস সভাপতি আবু তাহের জানান, হেলাল খান ২ সপ্তাহ পর্যন্ত নিউইয়র্কে অবস্থান করবেন। এর মধ্যে তাকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র জাসাস ইফতার পার্টির আয়োজন করবে।
হেলাল খানের সাথে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির মতবিনিময়
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং জাসাস সাধারণ সম্পাদক চিত্রনায়ক হেলাল খানের সাথে মতবিনিময় করেছেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি ও জাসাস নেতৃবৃন্দ। গত ১৩ মে রবিবার রাতে নিউইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটসে একটি পার্টি হলে আয়োজিত সেই সভায় সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাষ্ট্র জাসাসের সভাপতি আবু তাহের। পরিচালনা করেন সেক্রেটারি কাওসার আহমেদ।
নেতৃবৃন্দের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা গিয়াস আহমেদ, মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, আলহাজ্ব বাবরউদ্দিন, মাহফুজুল মাওলা নান্নু, এম এ বাতিন, জাহাঙ্গির সোহরাওয়ার্দি, আনোয়ার হোসেন, খলকুর রহমান, শেখ হায়দার আলী, আনোয়ার হোসেন, উবায়েদউল্লাহ, মনসুর আহমেদ শাওন, জাসাসের এলিজা আক্তার মুক্তা, মেহেরুন্নেসা কণক, নাজিম চৌধুরী রিংকু, সিদ্দিক হোসেন রুবেল, তারেক আহমদ এবং ছাত্রদলের সেক্রেটারি মাজহারুল ইসলাম জনি।
সভায় কারাবন্দি খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে লবিং জোরদার করা ছাড়াও তার সুস্বাস্থ্য কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিলের পরিকল্পনা নেয়া হয়।
প্রবাসের নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচির সমর্থনে সোচ্চার রয়েছি। তবে সাংগঠনিক কর্মকান্ড আরও জোরদার করা সম্ভব, যদি যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি আসে। কমিটি না থাকায় কেউই আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালনে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না।